কাবা একটি বড় পাথরের কাজ
করা কাঠামো যার আকৃতি প্রায়
একটি ঘন এর মত। কাবা শব্দটি
এসেছে আরবি শব্দ মুকা’আব অর্থ ঘন
থেকে। এটি কাছের মাক্কাহ
পাহাড়ের গ্রানাইট দ্বারা
তৈরি যা দাঁড়িয়ে আছে প্রায়
২৫সেঃমিঃ (১০ ইঞ্চি) মার্বেল
পাথরের ভিত্তির উপর যা
বাইরের দিকে ৩০সেঃমিঃ (১
ফুট) বাড়িয়ে আছে। কাঠামোতে
জায়গার পরিমাণ প্রায় ১৩.১০
মিঃ (৪৩ ফুট) উচ্চতা, পাশাপাশি
১১.০৩ মিঃ X ১২.৬২ মিঃ চারটি
কোন কম্পাসের প্রায় চার বিন্দু
বরাবর মুখ করা।কাবার পূর্ব কোনা
হচ্ছে রুকন-আল- আসওয়াদ” (কাল
পাথর অথবা “আল-হাজারুল-
আসওয়াদ”), একটি উল্কাপিন্ডের
অবশেষ; উত্তর কোনা হল “রুকন-আল-
ইরাকী” (ইরাকী কোণ); পশ্চিমে
রয়েছে “রুকন-আল-সামী” (পূর্ব-
ভূমধ্যসাগরীয় কোণ) এবং দক্ষিণে
“রুকন-আল-ইয়ামানী”
কাবা কালো সিল্কের
উপরেস্বর্ণ-খচিত ক্যালিগ্রাফি
করা কাপড়ের গিলাফে আবৃত
থাকে। কাপড়টি কিসওয়াহ নামে
পরিচিত ; যা প্রতিবছর পরিবর্তন
করা হয়।কালেমা সাহাদাত এ
কাপড়ের মধ্যে সুতা দিয়ে
লিখারকাঠামো তৈরি করা হয়।
এর দুই তৃতীয়াংশ কোরানের
বাণী স্বর্ণ দিয়ে এম্রোয়ডারি করা হয়।
পবিত্র কাবা শরীফ পরিস্কার
করার জন্যে এরদরজা বছরে দুইবার
খোলা হয়। রমজান এর ১৫ দিন
আগেএবং হজ্জ এর ১৫ দিন আগে।
কাবা শরীফের দরজার চাবি বনী
সায়বা নামক এক গোত্রের কাছে
থাকে (মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এই
চাবী এই গোত্রের কাছে
দিয়েছিলেন, যা কিয়ামতের আগ
পর্যন্ত তাদের কাছেই থাকবে) ।
তারা কাবা শরীফ পরিস্কার
করার কাজের জন্য বিভিন্ন
মুসলিম দেশের প্রেসিডেন্ট,
মন্ত্রী, কুটনীতিক ও গন্যমান্য
ব্যক্তিদের দের অভিবাদন
জানান। মক্কা শহরের গভর্নর
তাদের কাবা শরীফের ভিতরে
নিয়ে যান এবং তারা জমজম
কুপের পানি এবং গোলাপ জল
দিয়ে কাবা শরীফের ভিতর
পরিস্কার করেন।
হাজরে আছয়াত পাথর
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ
(স:) এই বাড়ীতেই জন্মগ্রহন
করেছিলেন।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ
(স:) এর জুতা মোবারক ।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ
(স:) এর পাগড়ী মোবারক ।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ
(স:) এর পায়ের ছাপ ।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)এর রওজা মোবারক
এটি হযরত হালিমা (রা:) এর বাড়ী
এই সেই হেরা গুহা ।
এটি ঐতিহাসিক উহুদ যুদ্ধের
ময়দান।এখানেই শাহাদাত বরন
করেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত
মুহাম্মদ (স:) এর ৭০ জন সাথী এবং
হামজা (রা:) ।
হযরত (আ:) এর পবিত্র পায়ের ছাপ ।
এই পাহাড়ের চূড়াতেই হযরত আদম
(আ:) এর পদচিহ্ন পাওয়া গিয়েছে ।
এই পাহাড়টি শ্রীলংকায়
অবস্থিত ।
এই পাহাড়ের চূড়াতেই হযরত আদম
(আ:) এর পদচিহ্ন পাওয়া গিয়েছে ।
জর্ডানে অবস্থিত এই কবরটিই
পৃথিবীর প্রথম কবর।কারন এটি হযরত
আদম (আ:) এর পুত্র আবিলের কবর।
এখানেই খুন হয়েছিলেন হযরত আদম
(আ:) এর পুত্র ।
মা হাওয়ার কবর এটি।মা হাওয়ার
কবরটি জেদ্দায় অবস্থিত ।
এটি হযরত মুসা (আ:) এর কবর ।
ফেরাউনের লাশ বা মরা দেহ
ইসরাইলে অবস্থিত হযরত দাউদ (আ:)
এর কবর ।
এটি বিবি আমিনা (রা:) এর কবর ।
হযরত আদম (আ:) এর পর প্রথম যিনি
নবী হয়ে এসেছিলেন তার নাম
হযরত ইউসি।এটি তার কবর।এটি
জর্ডানে অবস্থিত
এই সেই ঐতিহাসিক স্থান
যেখানে তুফান ই নূহ শুরু
হয়েছিলো।ঐ তুফানে কাফিররা
ধ্বংস হয়ে যায়।আল্লাহর অশেষ
কুদরতে নূহ (আ:) সেই ঐতিহাসিক
নৌকার মাধমে বেচে যান।